‘বিজ্ঞান ও ধর্ম – সংঘাত নাকি সমন্বয়?’– প্রকাশিতব্য সংকলন-গ্রন্থের জন্য প্রবন্ধ পাঠানোর আহবান


এই বইয়ের জন্য লেখক এবং পাঠকদের কাছ থেকে আর কোন লেখা গ্রহণ করা হচ্ছে না। এর সময়সীমা শেষ। সম্পূর্ণ বইটি ই-বুক আকারে রাখা আছে এখানে: 

(এই লিঙ্কটি দেখবার জন্য ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং এক্রোব্যাট রীডার প্রয়োজন হবে)।


 আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী,  বিবর্তনের পথ ধরে, মুক্তান্বেষা, যুক্তি এবং স্বতন্ত্র ভাবনার ক্রমিক সাফল্যের পটভূমিকায়  মুক্তমনার পক্ষ থেকে পরবরতী বই – ‘বিজ্ঞান ও ধর্ম – সংঘাত নাকি সমন্বয়?’ প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে খুব শিগগীরই।   ২০০৯ সালের বইমেলায়  প্রকাশিতব্য এ বইটি হবে অনেকটা “স্বতন্ত্র ভাবনা”র আদলে মুক্তমনা লেখকদের একটি বিষয়ভিত্তিক সংকলন।  মুক্তমনা, বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী কাউন্সিল এবং শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের সাথে জড়িত লেখকেরা ছাড়াও বাংলাদেশের প্রথিতযশাঃ বিজ্ঞানী এবং দার্শনিকেরা এ বইটির জন্য লেখা দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

 

ধর্ম এবং বিজ্ঞানের আদপেই কি কোন সমন্বয় হওয়া সম্ভব , নাকি এদের মধ্যে সতত বিরাজ করছে এক নিরন্তর সংঘাত?  এ প্রশ্ন অনেক পুরোন। বিগত কয়েক বছরে  বিজ্ঞান এবং ধর্মকে সমন্বয় করার বিভিন্ন প্রচেষ্টা এবং কৌশল লক্ষ্য করা গেছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা সহ বাংলাদেশের অনেক মিডিয়ায়। শুধু সমন্বয়ের প্রচেষ্টাই নয় – সেই সাথে খুব কৌশলে বিজ্ঞানের নামে অপবিজ্ঞানও ছড়ানো হয়েছে, এমন কি বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থের প্রাচীন আয়াত আর স্লোকের সাথে সমন্বিত করার চেষ্টা করা হয়েছে আধুনিক বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিস্কারকে।  কখনো বা চাঁদে কল্পিত আজান শুনে নীল আর্মস্ট্রং-এর মুসলিম হয়ে যাওয়ার মিথ্যা কাহিনীও রটানো হয়েছে। মুক্তমনা লেখকদের অনেকেই এ ধরনের সমন্বয়কে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখেছেন সব সময়ই, মনে করেছেন এ ধরণের প্রচেষ্টা শুধু বিভ্রান্তিকরই নয়, অনেক ক্ষেত্রে বিপজ্জনকও বটে।  এ বইটিতে নির্মোহ এবং নিরপেক্ষভাবে ভাবে  বৈজ্ঞানিক বাস্তবতাকে তুলে ধরার প্রয়াস নেয়া হচ্ছে।

 

প্রতিটি যুগে  খুব ফলাও করে ধর্ম-বিজ্ঞানের সমন্বয় কিংবা সম্প্রীতির কথা বলা হলেও বিজ্ঞান এবং ধর্মের দ্বন্দ্বযুদ্ধের রক্তাক্ত ইতিহাস কারো অজানা নয়।  খ্রীষ্টজন্মের পাঁচশ বছর আগে পিথাগোরাস, এনাকু সিমন্ডের মত অনুসন্ধিসু দার্শনিকেরা জানিয়েছিলেন পৃথিবী সূর্যের একটি গ্রহমাত্র,  সূর্যকে ঘিরে অন্য সকল গ্রহের মত পৃথিবীও ঘুরছে।   ধর্মবিরোধী এই মতামত প্রকাশের জন্য এদের অনেককেই সে সময় সইতে হয়েছিল নির্যাতন।  এই ‘কুফরি’ মতবাদকে দুই হাজার বছর পরে পুস্তকাকারে তুলে ধরেছিলেন পোল্যান্ডের নিকোলাস কোপার্নিকাস।  বাইবেল বিরোধি এই সূর্যকেন্দ্রিক তত্ত্ব  প্রচারের জন্য কোপার্নিকাস,  গ্যালিলিও আর ব্রুনোকে কিরকমভাবে অত্যাচারের স্টিমরোলার চালানো হয়েছিল সে এক ইতিহাস।  ব্রুনোকে তো পুড়িয়েই মারলো ঈশ্বরের সুপুত্ররা। তারপরো কি সূর্যের চারিদিকে  পৃথিবীর ঘোরা ঠেকানো গেল? 

 

শুধু ব্রুনোই নন, তার সমসাময়িক লুচিলিও ভানিনি, টমাস কিড, ফ্রান্সিস কেট, বার্থৌলোমিউ লিগেট সহ অনেককেই ধর্মান্ধদের হাতে নিগৃহীত এবং নির্যাতিত হয়ে নিহত হতে হয়।   খ্রীষ্টের জন্মের চারশ পঞ্চাশ বছর আগে  এনাক্সোগোরাস বলেছিলেন চন্দ্রের নিজের কোন আলো নেই। সেই সঙ্গে সঠিক ভাবে অনুসন্ধান করেছিলেন চন্দ্রের হ্রাস বৃদ্ধি আর চন্দ্রগ্রহণের কারণ।  এনাক্সোগোরাসের প্রতিটি আবিস্কারই ছিল ধর্মবাদীদের চোখে জঘন্য রকমের অসত্য। ঈশ্বর বিরোধিতা, ধর্ম বিরোধিতা আর অসত্য প্রচারের অপরাধে দীর্ঘ আর নিষ্ঠুর নির্যাতনের পর তাঁকে দেশ থেকে নির্বাসিত করা হয়।  ষোড়শ শতকে সুইজারল্যান্ডের বেসেল বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন শাস্ত্র এবং ভেষজবিদ্যার অধ্যাপক  ফিলিপ্রাস প্যারাসেলসাস ঘোষনা করলেন- মানুষের অসুস্থতার কারণ কোন পাপের ফল কিংবা অশুভ শক্তি নয়, রোগের কারণ হল জীবাণু। ওষুধ প্রয়োগে  জীবাণু নাশ করতে পারলেই রোগ ভাল হয়ে যাবে।  প্যারাসেলসাসের এই ‘উদ্ভট’ তত্ত্ব শুনে ধর্মের ধ্বজাধারীরা হা রে রে করে উঠলেন।  সমাজের পক্ষে ক্ষতিকারক ধর্মবিরোধি মতবাদ প্রচারের জন্য  প্যারাসেলসাসকে হাজির করা হয়েছিল ‘বিচার’ নামক এক প্রহসনের মুখোমুখি। ধর্মান্ধ বিচারকেরা  ব্রুনোর মতই প্যারসেলসাসকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করেছিলো। প্যারাসেলসাসকে সেদিন জীবন বাঁচাতে  মাতৃভূমি ছেড়ে পালাতে হয়েছিলো।  অত্যাচার আর নির্যাতন শুধু খ্রীষ্টানদের একচেটিয়া ভেবে নিলে ভুল হবে - আজকে মুসলিমরা ইবনে খালিদ, যিরহাম, আল দিমিস্কি, ওমর খৈয়াম, ইবনে সিনা, ইবনে বাজা, আল কিন্দী, আল রাজি কিংবা ইবনে রুশদের মত দার্শিনিকদের জন্য গর্ববোধ করে – কিন্তু সে সব দার্শনিকদের সবাই তাদের সময়ে বৈজ্ঞানিক সত্য কিংবা মুক্তমত প্রকাশের কারণে মৌলবাদীদের হাতে নিগৃহীত, নির্যাতিত কিংবা নিহত হয়েছিলেন।

 

আজকের দিনের পরিবর্তিত পরিবেশে  বিজ্ঞানীদের উপর এত ঢালাওভাবে অত্যাচার করা কিংবা ডাইনী পোড়ানোর মত তাদের পুড়িয়ে মারা না গেলেও ধর্মান্ধ মৌলবাদীদের দল সু্যোগ পেলে এখনো বিজ্ঞানের অগ্রগতি ঠেকাতে মুখিয়ে থাকে।  যখনই বিজ্ঞানের কোন নব আবিস্কার তাদের নিজ নিজ ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত বিশ্বাসের বিপরীতে যায়, খোদ বিজ্ঞানকে ফেলে দিতে চায় আস্তাকুঁড়ে।  তাতে আবশ্য লাভ হয় না কিছুই।  অযথা গোলমাল বাধিয়ে নিজেরাই বরং সময় সময় হাস্যাস্পদ হন।  অধিকাংশ ধার্মিকেরাই এখনো বিবর্তন তত্ত্বকে মন থেকে মেনে নিতে পারেন নি কারণ ডারউইন প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের অবস্থান  ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত সৃষ্টির কল্পকাহিনী গুলোর একশ আশি ডিগ্রী বিপরীতে।  এখনো সুযোগ পেলেই ধর্মান্ধ মোল্লার দল প্রগতিশীল দার্শনিক, বিজ্ঞানী কিংবা সাহিত্যিককে ‘মুরতাদ’ আখ্যা দেয়, চাপাতি দিয়ে কোপায় কিংবা দেশ থেকে নির্বাসিত করে।  এ তো গেল আমাদের মত দেশগুলোর অবস্থা। তথাকথিত ‘উন্নত বিশ্বে’ এখনো অশিক্ষিত আর অর্ধশিক্ষত পাদ্রী আর মোল্লারা উপযাজক সেজে বিজ্ঞানীদের পরামর্শ দিতে আসে বিজ্ঞানীদের কোন গবেষণা নৈতিক, আর কোনটা অনৈতিক; কিংবা  দাবী তূলে বিজ্ঞানের পাঠ্যসূচীতে বিবর্তনের পাশাপাশি সৃষ্টিতত্ত্বের গাল্গপ্পগুলো অন্তর্ভুক্ত করার।

 

বিজ্ঞান এবং ধর্মের এহেন সঙ্ঘাত এড়াতে সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিমা কিছু চিন্তাবিদদের পক্ষ থেকে  প্রস্তাব করা হয়েছে ‘স্বতন্ত্র বলয়’ তত্ত্বের- ইংরেজীতে যাকে অভিহিত করা হয় ‘নন ওভারল্যাপিং ম্যাজেস্টেরিয়া’ (Nonoverlapping Magisteria) নামে।  যেমন, বিখ্যাত বিবর্তনবাদী বিজ্ঞানী স্টিফেন জে গুল্ড ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত তার ‘রকস অব এজেস’ বইয়ে এমনি একটি মত দিয়েছিলেন এই বলে যে, বিজ্ঞান এবং ধর্মের অবস্থান সম্পূর্ণ দুটি আলাদা বলয়ে – যে বলয় দুটি একে অপরের সাথে থাকে অসম্পৃক্ত।  এক বলয়ে থাকে বিজ্ঞান - যার কাজ হচ্ছে ভৌত বাস্তবতার আলোকে প্রাকৃতিক রহস্যাবলীর ব্যাখ্যা দেওয়া, আর অন্য বলয়ে অবস্থিত ধর্মের কাজ হচ্ছে নীতি নৈতিকতার চর্চা করা, এবং তার আলোকে সমাজ নির্মাণ করা। গুল্ড মনে করতেন,  এভাবে দুই প্রবল প্রতাপশালী যোদ্ধাকে দুই বলয়ে আটকে রেখে সমূহ যুদ্ধ থেকে বিরত রাখা যাবে।  গুল্ডের এ প্রস্তাব সাদা চোখে খুব আকর্ষনীয় দেখালেও কিংবা আপাতঃ দৃষ্টিতে প্রায়োগিক মনে হলেও, রিচার্ড ডকিন্স, মাইকেল শারমার, পল কার্জ এবং ভিক্টর স্টেঙ্গারের মত চিন্তাবিদ এবং বিজ্ঞানীরা  মনে করেন এ প্রস্তাবটির ভিতরে রয়ে গেছে আসলে শুভঙ্করের ফাঁকি। এই মতের দাবীদারেরা মনে করেন, সত্যের প্রকৃতি  কখনোই দুই বলয়ে বিভক্ত নয়।  সামগ্রিকভাবে সত্যের সন্ধান করা যেতে পারে শুধুমাত্র একটি পদ্ধতিতেই – সেটা হল বৈজ্ঞানিক অণুসন্ধিসা।  বৈজ্ঞানিক অণুসন্ধিসাকে ‘ধর্মীয় বিশ্বাস’ এর বলয়ে প্রবেশ করতে না দেওয়ার অর্থই হল জোর করে সাধারণ মানুষের মধ্যে অন্ধবিশ্বাস, অপবিশ্বাস, কুসংস্কারের বাজার টিকিয়ে রাখা।  বৈজ্ঞানিক অণুসন্ধিসার বলেই একটা সময় সম্ভব হয়েছে ভূকেন্দ্রিক সৌর-মডেলকে হটিয়ে সূর্যকেন্দ্রিক তত্ত্ব প্রতিষ্ঠার – তা সে যতই ধর্ম বিরোধী হোক না কেন; কিংবা হটানো সম্ভব হয়েছে মাত্র ছয় হাজার বছরের পৃথিবীর বয়সের বদ্ধমূল ধারণাকে।  বিবর্তন তত্ত্ব প্রতিষ্ঠার পর থেকে আত্মা দিয়ে জীবন-মৃত্যুকে ব্যাখ্যা করার সনাতন ধারণাও পালটে গেছে।  প্রার্থনায় কাজ হয় কিনা অথবা ইএসপি, টেলিপ্যাথি, জন্মান্তর বলে কিছু আছে কিনা কিংবা  তন্ত্র-মন্ত্রে কারো প্রাণ-হরণ করা সম্ভব কিনা এগুলো বিষয়ে  নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করে সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব। শরীরবিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞানের নিরিখে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়া সম্ভব ব্যক্তি বিশেষের মরণ-প্রান্তিক অভিজ্ঞতার কিংবা আধ্যাত্মিক এবং অপার্থিব অনুভূতির।  এমনকি  নীতি-নৈতিকতার ব্যাপার স্যাপার- যেগুলোকে ধর্মবাদীরা সবসময়ই নিজেদের পৈত্রিক সম্পত্তি বলে ভাবেন, সমাজ বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় সেগুলোর উস এবং ক্রমবিকাশ  আজ নির্ধারণ করেছে বিজ্ঞান।  এ সমস্ত আকর্ষনীয় বিষয় নিয়ে বেশ কিছু প্রবন্ধ এ বইটিতে সংকলিত হয়েছে। আমরা আশা করব এ বইয়ের প্রবন্ধগুলো পাঠকের চেতনা জগতে সাড়া জাগাবে।

 

২০০১ সালের জুন মাসে ইন্টারনেটে মুক্তমনার আবির্ভাবের পর থেকেই বহু চিন্তা জাগানো লেখায় সমৃদ্ধ হয়েছে আমাদের সাইটটি।  তার থেকে কিছু কিছু প্রবন্ধ নিয়ে বইটি সংকলিত করবার চেষ্টা চালাচ্ছি।  প্রথম ধাক্কায় যে লেখাগুলোর কথা মনে হয়েছে কিংবা মাথায় এসেছে সেগুলোকে সাজিয়েছি অনেকটা এভাবে  -

 

ভূমিক 

প্রথম অধ্যায় :   মহাবিশ্ব ও ঈশ্বর

 

দ্বিতীয় অধ্যায় :  পরিকল্পনা, ডিজাইন ও ঈশ্বর

 

তৃতীয় অধ্যায় :  ধর্ম ও বিজ্ঞান - অনিবার্য সংঘাত নাকি সহাবস্থান?

 

চতুর্থ অধ্যায় :  ধর্মগ্রন্থে বিজ্ঞান

 

পঞ্চম অধ্যায় :  ধর্ম, নৈতিকতা ও মূল্যবোধ

 

ষষ্ঠ অধ্যায় :  ধর্মের উস এবং অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

 

সপ্তম অধ্যায় :  অলৌকিকতার বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান

 

অষ্টম অধ্যায় :  ধর্মনিরপেক্ষতা, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা এবং মৌলবাদ

 

নবম অধ্যায় :  ধর্ম ও নারী

 

দশম অধ্যায় :  অন্যান্য

 

পরিশিষ্ট:  তর্ক বিতর্ক

 

উপসংহার

 

আমার ধারনা এরপর তালিকা থেকে অনেকের ভাল ভাল লেখাই বাদ পড়ে গেছে। যদি কোন সহৃদয় পাঠক আমাদের সাইট খুঁজে তালিকাভুক্তির জন্য বিষয়বস্তুর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ আর কোন লেখার সন্ধান দিতে পারেন, তাহলে কৃতজ্ঞ থাকব।  এ ছাড়া যারা বইটির জন্য নিজস্ব এবং নতুন লেখা দিতে চান তারা মুক্তমনার ঠিকানায় ([email protected]) লেখা পাঠাতে পারেন। লেখা পাঠানোর সময় আমার ইমেইলে ([email protected]) লেখা কপি করতে পারেন । লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ – জুন ০৬, ২০০।  লেখা পাঠানোর জন্য ইমেলের বিষয়বস্তুর ঘরে ইংরেজী হরফে ‘Article for -বিজ্ঞান ও ধর্ম – সংঘাত নাকি সমন্বয়?’ লিখুন। লেখা অনধিক ৫০০০ শব্দের মধ্যে হলে ভাল হয়। প্রবন্ধের নীচে তথ্যসূত্র কাম্য। প্রবন্ধের ফরম্যাটের জন্য নির্বাচিত প্রবন্ধগুলো দেখতে পারেন।   এ ছাড়া রিচার্ড ডকিন্স, ডেনিয়েল ডেনেট এবং পারভেজ আমির আলী হুডভয়ের ইংরেজী কিছু ভাল লেখা আমাদের এ বইয়ে সংকলিত করবার ইচ্ছে আছে; সে জন্য  অনুবাদের ব্যাপারে আমরা  আমাদের সদস্যদের থেকে সাহায্য চাইছি। যারা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে বইটির জন্য লেখাগুলো অনুবাদ করতে চান – তারা আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

 

 সম্পূর্ণ বইটি ই-বুক আকারে রাখা আছে এখানে: 

(এই লিঙ্কটি দেখবার জন্য ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং এক্রোব্যাট রীডার প্রয়োজন হবে)।

অভিজি রায়
ইমেইলঃ  
[email protected]
৩-এপ্রিল-০৮

 


ড. অভিজি রায়, মুক্তমনার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক; ‘আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী’ ও ‘মহাবিশ্বে প্রাণ ও বুদ্ধিমত্তার খোঁজে' গ্রন্থের লেখক ইমেইল : [email protected]