একুশে টিভিতে শাহ আবদুল হান্নানের সাক্ষাৎকার
জামায়াতে ইসলামীর লোকেরা তার বন্ধু, এ কথা সে বলেছে। জামায়াতের মুজাহিদের সাথেও সে একমত, দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই। হামুদুর রহমানের রিপোর্ট সে ইগনোর করতে পারে না। ১৯৭১ সালে সে কি ঘুমাচ্ছিলো কি না কে জানে, সে নাকি এনসাইক্লোপিডিয়া পড়ে জানতে পেরেছে তখন সিভিল ওয়ার হয়েছিলো। ১৯৭১ সালের ব্যাপারটা নাকি ভারত পাকিস্তানের মধ্যে হয়েছিলো।এই লোক বাংলাদেশ সরকারের সচিব ছিলো। দেশটার এই অবস্থা কিভাবে হয়েছে শাহ আবদুল হান্নানদের দেখে বোঝা যায়।
তবে নিজেকে জামায়াতের মুখপাত্র বলতে লজ্জা পায় লোকটা। জামায়াতের মুখপাত্র হওয়া যে ভালো দেখায় না, বোধহয় বুঝেছে। কে-ই বা চায় তাকে খুনী, ধর্ষক, পাকি সেনাদের চামচা বাহিনীর মুখপাত্র বলা হোক?
দেখেন এক এক করে।
সৌজন্যঃ সচলায়তন